Gandhara school of art in English, Hindi, Bengali | BA part 1 history (Honours) note|NBU
Gandhara school of art :-
Gandhara's art was developed on the northern and western borders and its location was in Gandhara and the adjoining areas of Gandhara. The Persians, Bactrians, Shoks and Kushans gradually established political dominance in this area for a long time.
Due to this, a mixed culture was formed here which was reflected in the art of Gandhara. Gandhara's art is commonly referred to as the 'Greek-Buddhist' art.
According to most historians, the subject matter of Gandhara's art was Indian, but its texture and variety were definitely Helendrian. Is. Stones, terracotta, etc. were usually used to make the patterns of Gandhara art and the idols were coated with gold or similar colors.
********************************
Gandhara school of art in Hindi translation :-
गांधार की कला उत्तरी और पश्चिमी सीमाओं पर विकसित की गई थी और इसका स्थान गांधार और आसपास के क्षेत्रों में था।
इसके कारण, यहां एक मिश्रित संस्कृति का गठन किया गया था जो गांधार की कला में परिलक्षित होता था। गांधार की कला को आमतौर पर 'ग्रीक-बौद्ध' कला के रूप में जाना जाता है।
अधिकांश इतिहासकारों के अनुसार, गांधार की कला का विषय भारतीय था, लेकिन इसकी बनावट और विविधता निश्चित रूप से हेलेंड्रियन थी। है। पत्थरों, टेराकोटा, आदि का उपयोग आमतौर पर गंधार कला के पैटर्न बनाने के लिए किया जाता था और मूर्तियों को सोने या इसी तरह के रंगों के साथ लेपित किया जाता था।
*********************************
Gandhara school of art in Bengali translation :-
গান্ধার শিল্প গড়ে ওঠে ছিল উত্তর ও পশ্চিম সীমান্তে এবং এর স্থান ছিল গান্ধার ও গান্ধার সংলগ্ন অঞ্চল ।এই এলাকায় বহু দিন ধরে পর্যায়ক্রমে পারসিক, বাকট্রিয়,শক, কুষাণরা রাজনৈতিক আধিপত্য কায়েম
করেছিলেন।এই কারণে এখানে গড়ে ওঠে ছিল মিশ্র এক সংস্কৃতি যার প্রতিফলন ঘটেছিল গান্ধার শিল্পে। গান্ধার শিল্পকে সাধারণ ভাবে ' গ্রীক - বৌধ ' শিল্প বলে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
বেশির ভাগ ঐতিহাসিকের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী গান্ধার শিল্পের বিষয়বস্তু হলো ভারতীয়,কিন্তু এর পড়িকাঠামো ও প্রকরণরীতি ছিল নিশ্চিতভাবে হেলেন্দ্রিয়।এই শিল্পের প্রধান পিষ্টপোষক ছিলেন মধ্য এশিয়ার শক ও কুষাণরা ।তবে কুষাণ যুগে গান্ধার শিল্প সমৃদ্ধকর রূপধারণ ছিল।এই শিল্পে সর্বপ্রথম বু্দ্ধকে প্রতীকের পরিবর্তে মূর্তির মাধ্যমে উপস্থাপিত করা হয়। গান্ধার শিল্পের নিদর্শনগুলো তৈরীতে সাধারণত পাথর,পোড়ামাটি ইত্যাদি ব্যবহার করা হতো এবং মূর্তিগুলিকে সোনালী বা ওই জাতীয় রং এর মাধ্যমে প্রলেপ দেওয়া হতো।
***************************
Gandhara's art was developed on the northern and western borders and its location was in Gandhara and the adjoining areas of Gandhara. The Persians, Bactrians, Shoks and Kushans gradually established political dominance in this area for a long time.
Due to this, a mixed culture was formed here which was reflected in the art of Gandhara. Gandhara's art is commonly referred to as the 'Greek-Buddhist' art.
According to most historians, the subject matter of Gandhara's art was Indian, but its texture and variety were definitely Helendrian. Is. Stones, terracotta, etc. were usually used to make the patterns of Gandhara art and the idols were coated with gold or similar colors.
********************************
Gandhara school of art in Hindi translation :-
गांधार की कला उत्तरी और पश्चिमी सीमाओं पर विकसित की गई थी और इसका स्थान गांधार और आसपास के क्षेत्रों में था।
इसके कारण, यहां एक मिश्रित संस्कृति का गठन किया गया था जो गांधार की कला में परिलक्षित होता था। गांधार की कला को आमतौर पर 'ग्रीक-बौद्ध' कला के रूप में जाना जाता है।
अधिकांश इतिहासकारों के अनुसार, गांधार की कला का विषय भारतीय था, लेकिन इसकी बनावट और विविधता निश्चित रूप से हेलेंड्रियन थी। है। पत्थरों, टेराकोटा, आदि का उपयोग आमतौर पर गंधार कला के पैटर्न बनाने के लिए किया जाता था और मूर्तियों को सोने या इसी तरह के रंगों के साथ लेपित किया जाता था।
*********************************
Gandhara school of art in Bengali translation :-
গান্ধার শিল্প গড়ে ওঠে ছিল উত্তর ও পশ্চিম সীমান্তে এবং এর স্থান ছিল গান্ধার ও গান্ধার সংলগ্ন অঞ্চল ।এই এলাকায় বহু দিন ধরে পর্যায়ক্রমে পারসিক, বাকট্রিয়,শক, কুষাণরা রাজনৈতিক আধিপত্য কায়েম
করেছিলেন।এই কারণে এখানে গড়ে ওঠে ছিল মিশ্র এক সংস্কৃতি যার প্রতিফলন ঘটেছিল গান্ধার শিল্পে। গান্ধার শিল্পকে সাধারণ ভাবে ' গ্রীক - বৌধ ' শিল্প বলে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
বেশির ভাগ ঐতিহাসিকের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী গান্ধার শিল্পের বিষয়বস্তু হলো ভারতীয়,কিন্তু এর পড়িকাঠামো ও প্রকরণরীতি ছিল নিশ্চিতভাবে হেলেন্দ্রিয়।এই শিল্পের প্রধান পিষ্টপোষক ছিলেন মধ্য এশিয়ার শক ও কুষাণরা ।তবে কুষাণ যুগে গান্ধার শিল্প সমৃদ্ধকর রূপধারণ ছিল।এই শিল্পে সর্বপ্রথম বু্দ্ধকে প্রতীকের পরিবর্তে মূর্তির মাধ্যমে উপস্থাপিত করা হয়। গান্ধার শিল্পের নিদর্শনগুলো তৈরীতে সাধারণত পাথর,পোড়ামাটি ইত্যাদি ব্যবহার করা হতো এবং মূর্তিগুলিকে সোনালী বা ওই জাতীয় রং এর মাধ্যমে প্রলেপ দেওয়া হতো।
***************************
Comments
Post a Comment